চট্টগ্রাম   শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪  

শিরোনাম

বিশ্বজুড়ে আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে  প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস 

ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ    |    ০৭:৪৫ পিএম, ২০২২-০১-১৫

বিশ্বজুড়ে আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে  প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস 

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন সংক্রমণের কারণে হু হু করে বাড়ছে রোগী শনাক্তের হার। এই সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণে জনসাধারণের মাঝেও উদ্বেগ বাড়ছে। ওমিক্রন সংক্রমণের ঝুঁকি রোধে রাস্তাঘাটে মাস্কের ব্যবহার বেড়েছে।এদিকে, করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারের তরফ থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিধিবিধান সংবলিত ১১ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু বেড়েই চলেছে। ১৫ জানুয়ারি ২২ ইং বাংলাদেশে করোনাভাইরাস মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৬,০৯,০৪২ ১৪ তারিখে : ৪,৩৭৮
নতুন আক্রান্তের সংখ্যা (১৪ দিনে) ১৪ দিনের ট্রেন্ড চার্ট+২৩,৫০৩ মৃত ২৮,১২৯সারাবিশ্বে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৩১ লাখ ৭৫ হাজার ৫৪৮ জন। একই সময়ে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭ হাজার ২৯৯ জন। এছাড়া একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১১ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪৩ জন।এ নিয়ে সারা বিশ্বে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় আগের সব রেকর্ড ভেঙে বিশ্বে একদিনে সর্বোচ্চ ৩৩ লাখ মানুষের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। মৃত্যুও কিছুটা বেড়েছে।করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারসের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশ সময় শনিবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা গেছেন আরও ৭ হাজার ৮৭৪ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩৩ লাখ ১৩ হাজার ৯১৫ জন, যা করোনার ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একদিন শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা যান আরও ৭ হাজার ২৯৯ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হন ৩১ লাখ ৭৫ হাজার ৫৪৮ জন, যা করোনার ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।এর আগে বৃহস্পতিবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা যান আরও ৮ হাজার ৩২ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হন ৩১ লাখ ৪২ হাজার ৪৮০ জন, যা করোনার ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ।বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ কোটি ৪০ লাখ ৫৭ হাজার ১২৮ জন এবং মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৫ লাখ ৪৬ হাজার ৭৫৬ জনে। আর সুস্থ হয়েছেন ২৬ কোটি ৫২ লাখ ৭০ হাজার ১৬৫ জন।এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। নতুন করে দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লাখ ৪৩০ জন এবং মারা গেছেন ২ হাজার ১২৯ জন।বাংলাদেশেও এরই মধ্যে ৩০ জনের মধ্যে ওমিক্রন পাওয়া গেছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান থেকে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হয়। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২২৪টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে কোভিড-১৯।আর সবাইকে সতর্ক ও সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন সরকার। একই সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন সরকার। এক বছরে অনেকগুলো ছোবলের পর এবার করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পঞ্চম ঢেউয়ে প্রবেশ করেছে ফ্রান্স। রাশিয়ায় চলছে চরম আঘাত। আতঙ্কিত জার্মানি। বিশ্বের দেশে আবার সার্বিক তোড়জোড় শুরু হয়েছে করোনা ঠেকাতে।করোনা নিজের খেয়ালে প্রকোপ হ্রাস-বৃদ্ধি করলেও বাংলাদেশেরদ মানুষ বলতে গেলে উদাসীন। উন্নত বিশ্বে তৃতীয় বা বুস্টার ডোজ নেওয়া সম্পন্ন হলেও এখানে টিকাকরণের হার শ্লথ। অনেকে টিকাই নেন নি। এক ডোজ নিয়ে ঝুলে আছেন বহুজন। নাম তালিকাবদ্ধ করেও ডাক পাচ্ছেন না বিপুল সংখ্যক মানুষ।টিকার ধীর লয়ের সঙ্গে চরম ঔদাস্য সর্বত্র বিরাজমান।  এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের ২০২০ সালের  চিকিৎসায় বিশেষ কোন ঔষধ বা প্রতিষেধক  আবিষ্কৃত হয় নাই বিধায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এটাকে মহামারি হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। বাংলাদেশ সরকারও করোনা ভাইরাস মহামারি বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে যথাপ্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে পরিচালিত কার্যক্রমের সার্বক্ষনিক মনিটরিং করছেন, বিশ্বে  করোনাভাইরাসের প্রকোপ দিন দিন বাড়ছে। তাই সবসময় সচেতন থাকুন ও বাড়ির বাচ্চাদের খেয়াল রাখুন এবং যত্ন নিন।করোনা একটি ল্যাটিন শব্দ, যার অর্থ ‘মুকুট’। অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে তোলা ছবিতে এই ভাইরাসটি দেখতে মুকুটের মতো বলেই এর নামকরণ করা হয়েছে করোনা। প্রকৃত অর্থে ১৯৬০ সালের দিকে মুরগীর সংক্রামক রোগের ভাইরাস হিসেবে করোনাভাইরাসের উৎপত্তি হয়েছিল। তবে এরপর মানবদেহে হওয়া সাধারণ সর্দি কাশিতেওকরোনাভাইরাসের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। মানবদেহে পাওয়া সাতটি করোনাভাইরাস হচ্ছে, হিউম্যান করোনাভাইরাস ২২৯ই এবং হিউম্যান করোনাভাইরাস ওসি৪৩, এনএল ৬৩, এইচকিউ ওয়ান, সার্স, মার্স,এবংনভেল,করোনাভাইরাস,করোনাভাইরাসগুলোর মধ্যে প্রথম তিনটি মারাত্মক না হলেও পরের চারটি মানুষের জন্য গুরুতর পরিণতি বয়ে আনতে পারে।করোনা নিয়ে বিশ্বজুড়ে চলছে তাণ্ডব। প্রতিদিনই লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এই করোনা নিয়ে মানুষের জানার শেষ নেই। তবুও এমন অনেক তথ্য আছে যা এখ অজানা।সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে বিপুল আতঙ্ক তৈরি করেছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস।আর জীবনকে সফল করতে চাই নানামুখী পদক্ষেপ। মানুষের জীবনে স্বপ্নের হাত ধরেই সফলতার জাগরণ সৃষ্টি হয় আর সৎ কর্মের মাধ্যমে মানুষ সফলতার দেখা পায় বা সার্থক হয় জীবন। জীবনের এ সফলতার পিছনে ছুটতে আপনার প্রথম শক্তি হচ্ছে স্বাস্থ্য। প্রবাদে আছে ‘স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।’নতুন এই রোগটিকে প্রথমদিকে নানা নামে ডাকা হচ্ছিল, যেমন: 'চায়না ভাইরাস', 'করোনাভাইরাস', '২০১৯ এনকভ', 'নতুন ভাইরাস', 'রহস্য ভাইরাস' ইত্যাদি।গত  বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রোগটির আনুষ্ঠানিক নাম দেয় কোভিড-১৯ যা 'করোনাভাইরাস ডিজিজ ২০১৯'-এর সংক্ষিপ্ত রূপ,হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের আরোগ্য দিতে সহায়তা করতে পারে তার জন্য এ বিষয়ে জানা একান্ত অপরিহার্য।ব্যাপক অর্থে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের নিয়মনীতি অনুসারে করোনাভাইরাসসহ কোনো ভাইরাসেরই প্রতিষেধক হিসেবে একক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নে। তবে কোনো একটি এলাকায় বসবাসরত অধিকাংশ লোক যদি সবাই একই লক্ষণ সমষ্টি নিয়ে করোনাভাইরাসসহ অন্য যে কোনো ভাইরাসে আক্রান্ত হলে, আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য যে একক ওষুধটি নির্বাচিত হবে,কিন্তু ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, করোনা মোকাবেলায় উপযুক্ত ওষুধ তাদের হাতে রয়েছে। ভ্যাকসিন বা অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নয়, হোমিওপ্যাথিতেই করোনা প্রতিরোধ করা যাবে। গত বছর ২০ ইং ভারতের আয়ুর্বেদিক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে টুইট করে জানানো হয়েছে, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা যায়। করোনা আক্রান্তের উপসর্গ সারানোর জন্য ইউনানি ওষুধ অত্যন্ত কার্যকর বলে জানানো হয়েছে। এ জন্য একটি নির্দেশিকাও জারি করা হয়। কী করা উচিত, কী করা উচিত নয় তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়। এমন কী ওষুধ খেতে হবে, তা-ও বলা হয়েছে।
করোনা ভাইরাস একটি সংক্রামক ভাইরাস। এটির সংক্রমনে জ্বর, কাশি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয়। অবস্থা মারাত্মক হলে নিউমোনিয়া দেখা দিতে পারে, এমনকি শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে রোগী মারা যেতে পারে।তবে ১৮ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে এর আক্রমন তেমন হয় না। বয়স্ক রোগী যারা ইতিমধ্যে ডায়াবেটিস, হাঁপানী, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারী ডিজিজ (COPD), ইমফাইসেমা ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত তাদের মধ্যে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি, যে সব লোক মারা গেছে তারা এসব রোগে আক্রান্ত ছিল* সাধারণ লক্ষণঃ-জ্বর, কাশি,শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাই মূলত প্রধান লক্ষণ।সাধারণত শুষ্ক কাশি  ও জ্বরের মাধ্যমেই শুরু হয় উপসর্গ, পরে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়।সাধারণত রোগের উপসর্গগুলো প্রকাশ পেতে গড়ে পাঁচ দিন সময় নেয়।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ভাইরাসটির ইনকিউবেশন পিরিয়ড ১৪দিন পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। তবে কিছু কিছু গবেষকের মতে এর স্থায়িত্ব ২৪দিন পর্যন্ত থাকতে পারে।মানুষের মধ্যে যখন ভাইরাসের উপসর্গ দেখা দেবে তখন বেশি মানুষকে সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকবে তাদের। তবে এমন ধারণাও করা হচ্ছে যে নিজেরা অসুস্থ না থাকার সময়ও সুস্থ মানুষের দেহে ভাইরাস সংক্রমিত করতে পারে মানুষ।শুরুর দিকের উপসর্গ সাধারণ সর্দিজ্বর এবং ফ্লু'য়ের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হওয়ায় রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে দ্বিধাগ্রস্থ হওয়া স্বাভাবিক।করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব অনেককে সার্স ভাইরাসের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে যা ২০০০ সালের শুরুতে প্রধানত এশিয়ার অনেক দেশে ৭৭৪ জনের মৃত্যুর কারণ হয়েছিলো নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এটি অনেকটাই সার্স ভাইরাসের মতো।"আমরা যখন নতুন কোনো করোনাভাইরাস দেখি, তখন আমরা জানতে চাই এর লক্ষ্মণগুলো কতটা মারাত্মক। এ ভাইরাসটি অনেকটা ফ্লুর মতো কিন্তু সার্স ভাইরাসের চেয়ে মারাত্মক নয়," বলছিলেন এডিনবারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মার্ক উলহাউস।
★ জটিল লক্ষণ প্রকাশঃ-
জ্বর দিয়ে ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়, এরপরে শুকনো কাশি দেখা দিতে পারে। প্রায় এক সপ্তাহ পরে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়। অনেক রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দিতে হয়।এখন পর্যন্ত এই রোগে মারা যাওয়ার হার কম (১% থেকে ২% এর মধ্যে) - তবে এই পরিসংখ্যান পুরোপুরি বিশ্বাসযোগ্য নয়।ইউরোপের কোন কোন অঞ্চলে এখন অধিক মৃত্যুহারও দেখা যাচ্ছে।৫৬ হাজার আক্রান্ত রোগীর উপর চালানো এক জরিপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরিপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে:এই রোগে ৬% কঠিনভাবে অসুস্থ হয় - তাদের ফুসফুস বিকল হওয়া, সেপটিক শক, অঙ্গ বৈকল্য এবং মৃত্যুর সম্ভাবনা তৈরি হয়।১৪% এর মধ্যে তীব্রভাবে উপসর্গ দেখা যায়। তাদের মূলত শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা তৈরি হয়।৮০% এর মধ্যে হালকা উপসর্গ দেখা যায় - জ্বর এবং কাশি ছাড়াও কারো কারো নিউমোনিয়ার উপসর্গ দেখা যেতে পারে।বয়স্ক ব্যক্তি এবং যাদের কোনো ধরণের অসুস্থতা রয়েছে (অ্যাজমা, ডায়বেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ) তাদের মারাত্মক অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।চীন থেকে পাওয়া তথ্য যাচাই করে জানা যায় যে, এই রোগে নারীদের চেয়ে পুরুষের মৃত্যুর সম্ভাবনা সামান্য বেশি।আক্রান্ত ব্যক্তি যেন শ্বাস প্রশ্বাসে সহায়তা পায় এবং তার দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা যেন ভাইরাসের মোকাবেলা করতে পারে তা নিশ্চিত করা থাকে চিকিৎসকদের উদ্দেশ্য।এইদিকে করোনাভাইরাসজনিত রোগের (কোভিড-১৯) নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ও দেশে এ রোগের সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত সভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ীদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৩ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত 
সরকারের পক্ষ থেকে  ১১ নির্দেশনা মেনে চলতে হবেঃ-
১. দোকান, শপিংমল ও বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতা এবং হোটেল-রেস্তোরাঁসহ সব জনসমাগমস্থলে বাধ্যতামূলক সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। অন্যথায় তাকে আইনানুগ শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে।
২. অফিস-আদালতসহ ঘরের বাইরে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে ব্যত্যয় রোধে সারাদেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে।
৩. রেস্তোরাঁয় বসে খাবার গ্রহণ এবং আবাসিক হোটেলে থাকার জন্য অবশ্যই করোনার টিকা সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
৪. ১২ বছরের বেশি বয়সী সব শিক্ষার্থীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত তারিখের পরে টিকা সনদ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।
৫. স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরে স্ক্রিনিংয়ের সংখ্যা বাড়াতে হবে। পোর্টগুলোতে ক্রুদের জাহাজের বাইরে আসার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করতে হবে। স্থলবন্দরগুলোতেও আগত ট্রাকের সঙ্গে শুধু চালক থাকতে পারবে। কোনো সহকারী আসতে পারবে না। বিদেশগামীদের সঙ্গে আসা দর্শনার্থীদের বিমানবন্দরে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
৬. ট্রেন, বাস এবং লঞ্চে সক্ষমতার  যাত্রী নেওয়া যাবে,বাধ্যতামূলক সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। 
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকারিতার তারিখসহ সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা জারি করবে। সর্ব প্রকার যানের চালক ও সহকারীকে আবশ্যিকভাবে কোভিড-১৯ টিকা সনদধারী হতে হবে।৭. বিদেশ থেকে আসা যাত্রীসহ সবাইকে বাধ্যতামূলক কোভিড-১৯ টিকা সনদ প্রদর্শন করতে হবে।
৮. স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন এবং মাস্ক পরার বিষয়ে সব মসজিদে জুমার নামাজের খুতবায় ইমামরা সংশ্লিষ্টদের সচেতন করবেন। জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা এ বিষয়টি নিশ্চিত করবেন।
৯. সর্বসাধারণের করোনার টিকা এবং বুস্টার ডোজ গ্রহণ ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় প্রচার এবং উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এক্ষেত্রে তারা তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সহায়তা গ্রহণ করবে।
১০. উন্মুক্ত স্থানে সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং সমাবেশ-পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হবে।
১১. কোনো এলাকায় ক্ষেত্রবিশেষ কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সেক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিতে পারবে।
★অতীতের মহামারী যে বাবে হোমিওপ্যাথিতে  প্রতিরোধ  সম্ভব হয়েছে সেই বর্তমান করোনা মহামারী ও প্রতিরোধ সম্ভবঃ- বেশ কিছুদিন ধরে করোনা সংক্রমণের হার নিম্নমুখী থাকলেও হঠাৎ করে তা বাড়তে শুরু করেছে। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে মহাসংকটের নাম কোভিড ১৯ বা করোনাভাইরাস, যা বিশ্বমহামারীর আকার ধারণ করেছে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় সকল দেশই এ ভাইরাসে আক্রান্ত।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার মেডিসিন ও ভ্যাক্সিন নিয়ে কাজ ও গবেষণা শুরু হলেও এখন পর্যন্ত কার্যত সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার হয়নি। পৃথিবীর কোন চিকিৎসা পদ্ধতিই এ চিকিৎসায় এখন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সাফল্য বয়ে আনতে পারেনি।এমতাবস্থায় আশার আলো দেখাইতে পারে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি। ইতোমধ্যে ইতালি, স্পেন, কিউবা ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে অতি দ্রুততার সঙ্গে বহু করোনা রোগী সম্পূর্ণরূপে আরোগ্য লাভ করেছেন গত বছর ২০ সালে বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রয়োগ করে এমনি একটি আশানুরূপ নজির স্থাপিত হয়েছে পুরান, ঢাকার স্বামীবাগে অবস্থিত ইসকন মন্দিরে। মাত্র ৭ দিনের হোমিও ওষুধ প্রয়োগ করে সুস্থ হয়েছেন ইসকন মন্দিরের পুরোহিতসহ ৩৫ জন করোনা রোগী।এ মন্দিরের করোনা রোগীদের সুস্থ হওয়ার পেছনে হোমিওপ্যাথির সাফল্যটি যদি আমরা পরীক্ষামূলক হিসেবেও গ্রহণ করি, তাহলে পরবর্তীতে দেখা যায় ঢাকার রাজারবাগ সেন্ট্রাল পুলিশ হসপিটালের করোনা ওয়ার্ডের ৪২ জন রোগী শুধুমাত্র হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবনের মাধ্যমে পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করেছেন মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই। যা সম্পূর্ণ কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি রূপেই প্রতীয়মান হয়েছে।  এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে করোনার লক্ষণ উপসর্গ নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই স্বল্প খরচে হোমিও ওষুধ সেবনের মাধ্যমে পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করেছেন। করোনা সংক্রমণের ফলে রোগীর যেসকল লক্ষণ উপসর্গ ও নিদানিক বৈকল্য দেখা দেয় তার প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু লাক্ষণিক হোমিও চিকিৎসাই যথেষ্ট হয়।বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ ইতোমধ্যেই সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। ফল স্বরূপ আমরা দেখতে পাই বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা বিশেষ করে পুলিশ বিভাগ হোমিও সেবা গ্রহণ করছেন এবং সুস্থও হচ্ছেন।করোনা সংক্রমণের শুধুমাত্র প্রাথমিক পর্যায়েই নয় বরং একেবারে চরম পর্যায়ে রোগীর জীবন সংকটাপন্ন অবস্থায়ও হোমিও চিকিৎসার সক্ষমতা রয়েছে। যেহেতু করোনা সংক্রমণের কোন পর্যায়ের চিকিৎসাই প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় কোন সুনির্দিষ্ট ওষুধ বা চিকিৎসা নির্ণায়িত হয়নি, এমতাবস্থায় এসব রোগীর চিকিৎসায় লক্ষণ ভিত্তিক হোমিও ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে রোগীর জীবন রক্ষা করার পাশাপাশি রোগীর স্বাস্থ্য পুনর্বাসনে সহায়তা করা যেতে পারে।করোনা মোকাবেলায় হোমিও চিকিৎসকগণ লক্ষণ সদৃশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন- যুগে যুগে মহামারিতে হোমিও চিকিৎসার সাফল্যগাঁথা রয়েছে বিশ্বময়। ১৭৯৯ সালে জার্মানিতে স্কারলেট ফিভার মহামারিতে হোমিও চিকিৎসা করে ড. হ্যানিম্যান সফলতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। ১৮১৩ সালে টাইফাস ফিভার মহামারিতে হোমিও চিকিৎসায় মৃত্যুর হার ছিল ১.১১ শতাংশ, যেখানে অন্যান্য চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর হার ছিল ৩০ শতাংশ। 
এছাড়া ১৮৩১ সালে অস্ট্রিয়ার কলেরা মহামারি, ১৮৪৯ সালে সিনসিনাটির কলেরা মহামারি, ১৮৫৪ সালের লন্ডনের কলেরা মহামারি, ১৮৬২-১৮৬৪ পর্যন্ত নিউইয়র্ক ডিপথেরিয়া, ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লু, ২০১৮-২০১৯ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়াসহ আরও অনেক মহামারিতে হোমিও চিকিৎসার উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে।এত এত সফলতার পরেও প্রচার প্রসার ও সুযোগ সুবিধা কম থাকার দরুন সেভাবে হোমিও চিকিৎসা সেবা পরিচালনা করা ব্যাপকভাবে সম্ভব হয় না বা হচ্ছেও না।মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যদি এ বিষয়ে সুদৃষ্টি জ্ঞাপন করেন তাহলে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে এ করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলা করা সম্ভবপর হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ পূর্বক সুদৃঢ়চিত্তে বলতে চাই, যদি সেন্ট্রাল পুলিশ হসপিটালের ন্যায় প্রতিটি হসপিটালে হোমিওপ্যাথিক করোনা ইউনিট চালু করা হয়, তাহলে এ সংকটময় পরিস্থিতি সফলতার সঙ্গে মোকাবেলা করা আরও অনেক সহজতর হবে।
★পরামর্শঃ-
* মাঝে মাঝে সাবান-পানি বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া* হাত না ধুয়ে মুখ, চোখ ও নাক স্পর্শ না করা।
* হাঁচি কাশি দেওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখা* ঠাণ্ডা বা ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে না মেশা*  মাংস ও ডিম খুব ভালোভাবে রান্না করা*  বন্য জীবজন্তু কিংবা গৃহপালিত পশুকে খালি হাতে স্পর্শ না করা* ভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় যেকোনো খবরের জন্য একটি দারুণ প্রতীকী ছবি হচ্ছে মাস্ক বা মুখোশ পরা কোন মানুষের মুখচ্ছবি,বিশ্বে বহু  দেশেই সংক্রমণ ঠেকানোর একটি জনপ্রিয় ব্যবস্থাহচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। বিশেষ করে চীনে, যেখান থেকে শুরু হয়েছে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা, সেখানেও মানুষ বায়ুর দূষণের হাত থেকে বাঁচতে হরহামেশা নাক আর মুখ ঢাকা মুখোশ পরে ঘুরে বেড়ায়।করোনাভাইরাস থেকে নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন,অবশ্য বায়ুবাহিত ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এই মাস্ক কতটা কার্যকর সে ব্যাপারে যথেষ্টই সংশয়ে আছেন ভাইরাস বিশেষজ্ঞরা, যাদেরকে বলা হয় ভাইরোলজিস্ট।
★হোমিও সমাধানঃ-হোমিওপ্যাথি হলো একটি লক্ষণভিত্তিক প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি। ডা. স্যামুয়েল হানেমান এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রবর্তক। তিনি ১৭৯৬ খ্রিস্টাব্দে এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রবর্তন করেন এবং ১৮০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি সফলতার সঙ্গে এই চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করেন।আমরা জানি, করোনা ভাইরাস একটি ভাইরাস-ঘটিত সংক্রমণ। কাজেই প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থা এর আরোগ্যকারী চিকিৎসা প্রদানে অক্ষম। তারা ম্যানেজমেন্ট, স্বাস্থ্যবিধি, কোয়ারেনটাইন ইত্যাদি উপায়গুলোর পূর্ণ সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাপারটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করবে। তাদের সে সক্ষমতাও আছে এবং হয়তো সে আন্তরিকতাও আছে। কিন্তু তাদের আরোগ্যকারী চিকিৎসা দিতে না পারার জন্য নিজেদের মধ্যে থাকা অন্তর্নিহিত দুর্বলতা থাকাটা অবধারিত। আর সাধারণ মানুষের প্যানিক হওয়াটা যে স্বাভাবিক – সেটা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না আর হোমিওপ্যাথি হলো রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়,এই জন্য এক জন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক রোগীর রোগের পুরা লক্ষন নির্বাচন করতে পারলে, করোনা ভাইরাস হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব  এবং এক যোগে সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল  কলেজ হাসপাতাল ও সারা বাংদেশে ৬৪ টা হোমিও কলেজ, এবং সকল রেজিস্টার্ড পাপ্ত চিকিৎসক গন করোনা রোগীর রোগের লক্ষণের চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে, অনুরূপ লক্ষণে হোমওপ্যাথি ঔষধ, একোনাইট ন্যাপ,ইনফ্লুয়েঞ্জিনাম, আর্সনিক এ্যালবাম, বেলাডোনা, ব্রাইয়োনিয়া, জেলসিমিয়াম, ড্রসেরা, কার্বোভেজ, সহ আরো অনেক ঔষধ রোগীর রোগের লক্ষণের উপর আসতে পারে।  তাই ঔষধ নিজে নিজে ব্যবহার না করে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ  নিতে হবে, 
পরিশেষে এই মৌসুমে  ঘোরাঘুরি, উৎসব, অনুষ্ঠান বেড়ে যায়। কিন্তু  যেকোনো রকম জনসমাগম, উৎসব, অনুষ্ঠান,  ভিড় এড়িয়ে চলুন। উৎসব অনুষ্ঠান করতেই হলে সীমিত পরিসরে অল্পসংখ্যক মানুষকে নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে  হবে।
লেখক, 
সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক স্বাস্থ্য তথ্য 
প্রতিষ্ঠাতা,বাংলাদেশ পেশেন্ট ওয়েলফেয়ার সোসাইটি 
 

রিটেলেড নিউজ

চট্টগ্রাম ওয়াসাকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করুন ।

চট্টগ্রাম ওয়াসাকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করুন ।

সম্পাদকীয় ডেস্ক :: : চট্টগ্রাম নগরীতে ওয়াসা ৮শ’ কিলোমিটার সঞ্চালন পাইপ লাইনের মাধ্যমে নগরের ৮০ হাজার গ্রাহকের কাছে &l...বিস্তারিত


যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন নতুন অর্থনৈতিক জোটের লক্ষ্য আসলে কী, কী সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশ?

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন নতুন অর্থনৈতিক জোটের লক্ষ্য আসলে কী, কী সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশ?

নাসির আহমাদ রাসেল :   ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির অর্জনের লক্ষ্যে একটি নতুন অর্থনৈতিক জোট...বিস্তারিত


ন্যাচারাল ডেমোক্রেসী - নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক দর্শন

ন্যাচারাল ডেমোক্রেসী - নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক দর্শন

বরকল (রাঙ্গামাটি) প্রতিনিধি :: :   শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ   কেন বিশ্বের বর্তমান হতাশা? পৃথিবী এখন এক যুগ সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয...বিস্তারিত


কিশোর গ্যাং এখন বড় চ্যালেঞ্জ

কিশোর গ্যাং এখন বড় চ্যালেঞ্জ

মুহাম্মদ আমির হোছা্ইন :: : শিশু-কিশোররাই দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার। শিশু-কিশোররা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে বেড়ে উঠলেই দেশ ও জ...বিস্তারিত


ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা দেশের  অর্থনীতিতে  ভুমিকা রাখেছে

ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা দেশের  অর্থনীতিতে  ভুমিকা রাখেছে

আমাদের ডেস্ক : : সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের সোপানের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। করোনা মহামারির  না হলে বাংলাদ...বিস্তারিত


  জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এগিয়ে আসি 'পরিবেশ সংরক্ষণের জ্ঞানার্জন করি 

জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এগিয়ে আসি 'পরিবেশ সংরক্ষণের জ্ঞানার্জন করি 

ডা.মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ : আজ আন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র্য দিবস ২০২২।বিশ্বব্যাপী আজ রবিবার  (২২ মে) পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক জী...বিস্তারিত



সর্বপঠিত খবর

নেশনস কাপের ফাইনালে মুখোমুখি সালাহ-মানে

নেশনস কাপের ফাইনালে মুখোমুখি সালাহ-মানে

স্পোর্টস ডেস্ক : : ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের জায়ান্ট লিভারপুলের জার্সিতে খেলেন দুজনেই। আক্রমণভাগে দুজনের রসায়নে অলরেড...বিস্তারিত


ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে পশ্চিমাদের আবারও রাশিয়ার হুশিয়ারি

ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে পশ্চিমাদের আবারও রাশিয়ার হুশিয়ারি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : : রাশিয়ার মাটিতে আঘাত হানতে পারে— এমন সব অস্ত্র ইউক্রেনকে সরবরাহ করার বিষয়ে পশ্চিমা দেশগুলোকে হু...বিস্তারিত



সর্বশেষ খবর